Thursday, December 21, 2017

মনজুশ্রী'দির কথা ভেবে লেখা

মনজুশ্রী'দির কথা ভেবে লেখা
গত এপ্রিল মাসে কলকাতায় আপনার সাথে দেখা করেছিলাম। দেখার জায়গাটা ছিল  নার্সিং হোম , যেখানে দিন আগেই আপনি এডমিট হয়েছিলেন। অসময়ে রুগীর সাথে দেখা করা যায় না, অনেক দূর থেকে এসেছি শুনে দেখা করার অনুমতি পেয়েছিলাম। ওই অবস্থায় আপনাকে না দেখতে পেলেই খুশি হতাম, কিন্তু একটা জিদ মাথায় ভর করেছিল -- ডি.গুপ্ত লেনের বাড়িতে ঢোকার গলির দরজায় মাঝে মাঝে দেখা শাড়ি পড়া সেই বৌদিকে একবার দেখতেই হবে। সেটা সেই ১৯৬০' গোড়ার দিকের  ছবি। কিন্তু ছবিটা মিললো না, অসুস্থতার জন্য না, অনেক বয়ে যাওয়া সময়ের জন্য। মাথায় পাকা চুল, চোখে চশমা, কপালে বয়েসের ভাঁজ। সেই প্রথম আপনার সাথে কথা, কাছে থেকে। শরীরের যন্ত্রনা ঢাকা পড়ে ছিল মুখের সুন্দর হাসিতে। বেশি কথা বলার পরিস্থিতি ছিল না। "ভালো থাকবেন, খুশিতে থাকবেন,মনের খুশি অসুখকে দূরে রাখে"। উত্তরে বলেছিলেন, "আপনাদের দাদা কেমন সুন্দর কাউকে ঝঞ্ঝাট না দিয়ে চলে গিয়েছেন আর আমি...."। একটা আক্ষেপ ছিল আপনার -- "উনি তেমন স্বীকৃতি পান নি"। উত্তরে আমি বলেছিলাম যে সব স্বীকৃতি 'সদন" বা 'ভবন"-এ দেওয়া হয় না, ওনার আসল স্বীকৃতি জমা আছে মানুষের মনে --  শুনে চাপা গর্বের হাসি দেখেছিলাম আপনার মুখে। সেই পাঁচ মিনিটের সাক্ষাতে আপনার সাথে যা কথা বলেছি তার থেকে অনেক বেশি কথা বলেছি গত এক বছরে, টেলিফোনে। আমি বলার আগেই গানের প্রথম লাইন আপনি বলেছিলেন – “ফুলের বনে লাগলো যে দোল গুনগুনিয়ে"। "আমার কাজ ছিল বাড়ীতে লোক আসলে তাদের থাকার বা জলখাবারের ব্যবস্থা করা, গানের মধ্যে তেমন থাকতাম না"। আপনার মুখেই শোনা সুধীনবাবু গানের জীবন শুরু করেন কমল দাশগুপ্ত মশাইয়ের সহকারী হিসেবে। কখনো যদি কোনো কারণে টেলিফোন না নিতে পারতেন, পরে অবশ্যই নিজে ফোন করতেন বা লিখে জানাতেন -- এমন ছিল আপনার সুন্দর অমায়িক ব্যবহার।
এতদিন পরে এই লেখা লেখা কেন ?  সম্প্রতি ফেসবুকে আপনার পরিবার থেকে পোস্ট করা একটা ছবি দেখলাম যেটা সেই ১৯৬০- ছবির মতো -- তখনো মনে হয় তিরিশের চৌকাঠে পা রাখেন নি, কোলে এক শিশু, পাশে আপনার গর্বের স্বামী। এই শ্রদ্ধার্ঘ্যর প্রেরণা সেই পুরানো ছবি। আপনার সাথে আর কথা বলা হবে না, ভেবে আফ্সোস হয় -- কত জিজ্ঞাসা জমা ছিল -- ভেবেছিলাম আপনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলে পর এক এক করে জানবো পুরানো অনেক না জানা কথা -- সেটা আর হলো না।  দিদি, আপনার আত্মা শান্তিতে থাকুক।


Monday, October 23, 2017

হেমন্তবাবুর গল্প

হেমন্তবাবুর গল্প


যখন বরানগর নরেন্দ্রনাথ বিদ্যামন্দিরে ক্লাস /- পড়ি (১৯৫৭/৫৮), তখন বিদায়- অনুষ্ঠান হলো স্কুল ফাইনাল যারা দেবেন, সেই উঁচু ক্লাসের দাদাদের জন্য। বিদায়ী দাদাদের  সাথে বসে ছিলেন একজন যিনি সরস্বতী পূজায় আবৃত্তি করে শোনাতেন আমাদের -- অন্যদের থেকে একটু বেশিই লম্বা, মাথায় ঘন চুল, মোটা পাওয়ারের কালো ফ্রেমের চশমা, মুখে তরুণ দাড়ি। ভুলেই গেছিলাম, কথা প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে সেই ছোটবেলার বন্ধু সহপাঠী শ্রী মিলন দাশ মনে করিয়ে দিলো, সেই দাদাই ছিলেন পরবর্তী জীবনের নামকরা আবৃত্তিকার শ্রী প্রদীপ ঘোষ।

নিচের ঘটনাটা এক টিভি সাক্ষাৎকারে শোনা।

প্রদীপ ছিলেন হেমন্ত বাবুর ভক্ত, কিন্তু কোনদিনই সামনা সামনি দেখা বা কথা হয়নি। একবার কোনো এক অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখেন হেমন্তবাবু বসে আছেন স্টেজের পাশের একটা ঘরে। খুশী ঢাকতে পারলেন না প্রদীপ, ঢপ করে পায়ে হাত দিয়ে নমস্কার করতে গিয়ে বললেন, "হেমন্ত'দা" (পাশে বসা এক বর্ষীয়ান ভারী গলায় বললেন, "দাদা না, কাকু বলো") "আমি আপনার গান খুব পছন্দ করি"। প্রদীপ নিজের পরিচয় দিতেই হেমন্তবাবু বললেন, "তোমার নাম আমি শুনেছি, তুমি নাকি ভালো আবৃত্তি করো, একদিন আমার বাড়িতে এসে আমাকে আবৃত্তি শোনালে খুব খুশী হবো"। হেমন্তবাবুর দেওয়া কার্ডে টেলিফোন নম্বর দেখে ওনার সহকারীর সাথে কথা বলে এক নির্দিষ্ট দিনে হেমন্তবাবুর বাড়িতে উপস্থিত হলেন প্রদীপ।

বৈঠকঘরে ওনাকে বসালেন একজন, অপেক্ষা করার জন্য। একটু পরেই আসলেন হেমন্তজায়া, অপ্রস্তুত হয়ে বললেন, "উনি জরুরী কাজে বাইরে গেছেন, আপনি আসবেন আর উনি নেই কথা ভেবে খেদপ্রকাশ করে বলেছেন আপনি যেন কিছু না মনে করেন, অন্য কোনোদিন নিশ্চই আপনাকে আমন্ত্রণ করে আপনার আবৃত্তি শুনবেন উনি -- আর আপনাকে দেবার জন্য এই প্যাকেটটা রেখে গেছেন " বাড়ি এসে প্যাকেটটা খুলে দেখেন হেমন্তবাবুর লেখা আক্ষেপ-চিঠি আর উপহার হিসেবে গোটা দশেক ওনার গানের রেকর্ড"

স্কটিশচার্চ কলেজের ছাত্রদের বার্ষিক অনুষ্টান মহাজাতি সদনে, ১৯৬৬/৬৭-এ। আহামরি কোনো বাজেট হতো না, কিন্তু নামকরা বাঙালি শিল্পীরা প্রায় সবাই এইসব কলেজ অনুষ্ঠানে এসে গান গাইতেন সামান্য পারিতোষকে, নিজে সেই কলেজের প্রাক্তনী হলে তো এমনিতেই গাইতেন। স্কটিশের অনুষ্টানে অনেকের মধ্যে ছিলেন চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় (অতি সুদর্শন, নীল পাঞ্জাবী,সাদা পাজামা -- আরো কিছুর সাথে গেয়েছিলেন  "প্রমোদে ঢালিয়া দিনু মন" আর "সেদিন দুজনে"), ওনার পরেই আসলেন হেমন্তবাবু। ততদিনে বোম্বের ছায়াছবির জগতে সুরকার ও শিল্পী হিসেবে ওনার প্রতিষ্ঠা খুব মজবুত, সাদা ধুতি-পাঞ্জাবী আর গায়ে হালকা হলুদ রঙের চাদর। সুযোগ বুঝে আমি একটা কাগজের টুকরোয় ৩ টা  গানের অনুরোধ করলাম লিখে -- খুলে পড়লেন কাগজের সেই চিরকুট, আর মাইকে বললেন, "গাঁয়ের বধূ" একদম শেষে গাইবো, কেমন ?"

সিঁথীর মোড়ের চায়ের দোকানে গাড়ি থামিয়ে চা সিগারেট খেয়েছেন ছায়াছবি ও গানের জগতের অনেক নামকরা শিল্পী, আমরা ছেলে-ছোকরাদের সাথে চোখাচুখী  হলে দেখে ওনারা অনেকেই মুচকি হাসতেন। সাফল্য সে যুগে শিল্পীদের আচরণে প্রভাব ফেলত না, পা মাটিতেই থাকত।


Saturday, October 14, 2017

সৃষ্টির আনন্দ -- দুই সুরকারের কথা

সৃষ্টির আনন্দ -- দুই সুরকারের কথা


রবীন চট্টোপাধ্যায়, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়রা স্রেফ গান দিয়েই একটা ছায়াছবিকে বৈষয়িক সাফল্য দিতে পারতেন। সংখ্যাতেও আধুনিক বাংলা গানের জগতে ছায়াছবির গান একটা বড় ভূমিকা পালন করেছে। এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা সিনেমার গান নিয়ে নয়, দু'জন এমন ব্যক্তিকে নিয়ে যাদের আমরা মূলতঃ কণ্ঠসংগীতশিল্পী হিসেবেই জানি -- একজন যদিও কিছু বাংলা ছায়াছবির সুরকারও ছিলেন, অন্যজন সম্ভবতঃ তা না। দুজনেই অপূর্ব সুরকার ছিলেন, ষাটের দশকের আগে থেকেই দুজনে নিজের সুরে এমন সব গান গেয়েছেন যা আমাদের কৈশোরের সাংস্কৃতিক পথ্যের অঙ্গ ছিল, স্বর্ণযুগের এক এক টুকরো -- একজন অলস মধ্যাহ্নে সুরের জালে শ্রোতাকে বাঁধতেন তো অন্যজন সকাল সন্ধ্যায় ভ্রমরের গুঞ্জনে ভরে তুলতেন পরিবেশ। কিছু বেসিক গানের কথা মনে করানোর জন্যই এই লেখা, যে সব গানের সুরকার ছিলেন এই দু'জন, গেয়েছেন অন্য শিল্পীরা (গানের সনে সামান্য ভুল থাকতে পারে, উপেক্ষা করবেন; আলোচনা ১৯৭০ পর্যন্ত সীমিত)।



শচীন দেব বর্মনের সহকারী ছিলেন হিন্দি ছায়াছবির গানে, নিজে গেয়েছেন অজস্র হিন্দি বাংলা গান, সিনেমা তার বাইরে, আধুনিক অন্য রকমের -- মান্না দের এই পরিচয় সবাই জানি (ছায়াছবির সুর দিয়েছেন বলে জানা নেই)। আশা ভোঁসলে বাংলা গানের জগতে পা রাখার পরই মান্নার সুরে গেয়েছিলেন "আমায় তুমি যে ভালোবেসেছো" আর "যে গান তোমায় আমি শোনাতে চেয়েছি বারেবার" (১৯৫৮/৫৯)। এমন সুন্দর গান আর সহযোগী যন্ত্রসংগীত, এক কথায় ছিল অপূর্ব -- এর পর আরও দুটি গান করেন আশা ওনার সুরে প্রায় দশক পরে -- "যখন আকাশটা কালো হয়, বাতাস নীরব থাকে" এবং "আমি খাতার পাতায় চেয়েছিলাম" (১৯৬৭) -- আকাশবাণীর অনুরোধের আসরের শ্রোতার জানেন, ঘুরে ফিরে ওই চারটি গান অলস দুপুরে কত মন ভরাতো আমাদেরশিল্পী সুমন কল্যাণপুরকে দিয়ে মান্না গিয়েছিলেন দুটি গান (১৯৬৭) -- "কাঁদে কেন মন আজ কেউ জানে না" এবং "শুধু স্বপ্ন নিয়ে খেলা চলেছে" , দুটোই জনপ্রিয় ছিল । বেশীরভাগ সময় বোম্বেতে কাটানোর জন্যই সম্ভবতঃ মান্না কলকাতার শিল্পীদের সাথে কাজ করার কম অবসর পান আর আমরা সেই গুণী সুরকারের পূর্ণচ্ছটা দেখতে পাইনি -- ওই গুটি কয়েক যা সুর দিয়ে গেছেন, তাই হীরে-মুক্ত ভেবে আজও আমরা স্মরণে সাজিয়ে রেখেছি।



শিল্পী শ্যামল মিত্রর আবির্ভাবের কিছু পরেই সুরকার শ্যামলের যাত্রা শুরু। ছন্দের দোলায় শ্রোতাদের দুলিয়েছেন একের পর এক উপহার গান দিয়ে, এক শিল্পী থেকে অন্য শিল্পীকে দিয়ে। আল্পনা বন্দোপাধ্যায় গাইলেন "আবছা মেঘের ওড়না গায়ে ওগো চাঁদের মেয়ে" (১৯৫৫), শুনবেন সেই দোলা লাগানো গান। তারপরই একগোছা গান বাজলো একের পরে এক (১৯৫৬-৫৭) --  প্রতিমা বন্দোপাধ্যায় গাইলেন "কঙ্কাবতীর কাঁকন বাজে ইছামতির কূলে", হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গাইলেন "ক্লান্ত চাঁদের নয়নে ঘুম", তরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় মন ভোলালেন "কাজল নদীর জলে" আর "ওগো কন্যা ঘুমাও না আর"গেয়ে, "শিয়রের দীপ যদি শেষে নিভে যায়" গাইলেন আল্পনা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের মন ভিজিয়ে, সতীনাথ মুখোপাধ্যায় গাইলেন "রাতের আকাশ তারায় রয়েছে ঘিরে", দ্বিজেন  মুখোপাধ্যায় গাইলেন মন বিধুর করা "ওগো কৃষ্ণচূঁড়া বল আবার কবে তুমি", আর গায়ত্রী বসু গাইলেন এমন দুটি গান যা শুনে এখনও মন খুশীতে ছন্দে উছল হয়ে ওঠে -- "রিনিঝিনি মঞ্জীর  বাজে কার পায়" আর "পলাশ বনতল পরেছে কেন আজ"। এরপর ইলা বসুকে দিয়ে শ্যামল গাওয়ালেন "তোমারে বেসেছি ভালো প্রথম ঊষার লগনে" (১৯৫৯) আর বাসবী নন্দী গাইলেন "কখন কবে আনমনে" (১৯৬০) । এই সাথে মনে পড়ে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান "কোই গো আমার  বকুল ফুল কোই " (১৯৭১)




বেসিক গানের মজাই আলাদা -- অনেক ভেবে, অনেক অবসর নিয়ে, বারবার সুর-তাল-ছন্দের ভাঙাভাঙি পরিবর্তন করতে করতে যখন সুরকার নিজে খুশী হন, তখনই অন্যদের শুনতে আমন্ত্রণ দেন, নিজে গেয়ে বা অন্যদের কণ্ঠে। ওপরের গানগুলির বেশিরভাগই সুরকার নিজের কণ্ঠে পরিবেশন করতে পারতেন, শিল্পীমনের বিশালতা না থাকলে কেউ অমন অমন সব গান অন্যদের দিয়ে গাওয়ায় !




Title
Lyricist
Composer
Artist
Year
Aamay tumi jey bhalobesheychho
Shyamal Gupta
Manna Dey
Asha Bhonsley
1958
Jey gaan tomaay aami shonatey cheyechhi
Ananda Mukhopadhyay
Manna Dey
Asha Bhonsley
1959
Jokhon akasha ta kaalo hoy, bataas nirob thake
Pulak Bandopadhyay
Manna Dey
Asha Bhonsley
1967
Kaandey keno mon aaj kew jaaney na
Mukul Dutta
Manna Dey
Suman Kalyanpur
1967
Sudhu sopno niyeh khela cholechhey
Mukul Dutta
Manna Dey
Suman Kalyanpur
1967
Aami khatar pataya cheyechhilam
Pulak Bandopadhyay
Manna Dey
Asha Bhonsley
1967





Abchha megher orna gaaye ogo chander meye
Shyamal Gupta
Shyamal Mitra
Alpana Bandopadhyay
1955
Kaajol nodir joley, bhora dhew chhochholey
Pabitra Mitra
Shyamal Mitra
Tarun Banopadhyay
1956
Klaantoh chaander noyoney ghoom
Anal Chattopadhyay
Shyamal Mitra
Hemanta Mukhopadhyay
1956
Kankabotir kaakon baajey
Anal Chattopadhyay
Shyamal Mitra
Pratima Bandopadhyay
1956
Shiyorer deep jodi sheshe nibhey jaay
Gouriprasanna Majumdar
Shyamal Mitra
Alpana Bandopadhyay
1956
Ogo krishnochura bolo abaar kobey tumi
Anal Chattopadhyay
Shyamal Mitra
Dwijen Mukhopadhyay
1957
Polash bonotol porechhey keno aaj
Shyamal Gupta
Shyamal Mitra
Gayatri Bose
1957
Rinijhini manjir baajey kaar paayeh
Anal Chattopadhyay
Shyamal Mitra
Gayatri Bose
1957
Rater akash taray royechhey ghire
Pabitra Mitra
Shyamal Mitra
Satinath Mukhopadhyay
1957
Tomareyi besechhi bhalo prothom ushar logone
Pabitra Mitra
Shyamal Mitra
Ila Bosu
1959
Kakhon kobey aanmoney  bhasiyechhilem tori
Sri Shankar
Shyamal Mitra
Basabi Nandi
1960
O go konya, ghumaao kotoh aar
Pabitra Mitra
Shyamal Mitra
Tarun Banopadhyay
1957
Koi go, aamaar bokul phool koi
Gouriprosonno Majumdar
Shyamal Mitra
Pratima Bandopadhyay
1971



Thursday, June 29, 2017

সবিতা চৌধুরী স্মরণে ... ২

*** এই লেখা থেকে যদি কেউ তথ্য নিয়ে অন্য কোনো ভাবে ব্যবহার করেন, আশা করব স্বীকৃতি প্রদান করবেন।


সবিতা চৌধুরীর গাওয়া বাংলা গান (146)
গানের কথা
ছায়াছবি / অন্য
  শিল্পী
কথা
সুর
সন
মাগো আমায় ডেকো নাকো আর
বাড়ী থেকে পালিয়ে


সলিল চৌধুরী
১৯৫৯   (১৯৫৮ ??)
ডাগর ডাগর নয়ন মেলে

সবিতা চৌধুরী
পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়  
নচিকেতা ঘোষ
১৯৫৮
মরি হায় গো হায়

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৮
সুরের এই ঝর ঝর ঝরনা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৮
হলুদ গাঁদার ফুল দে এনে দে
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৮
আঁধারে লেখে গান হাজারো জোনাকি

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
নচিকেতা ঘোষ
১৯৫৮
ঝিলমিল ঝিলমিল ওপারের মঞ্জিল (১)
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৯
আজ শরতে আলোর বাঁশি বাজল ((১)
আকাশবাণী
(রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৯
ময়নামতির গাঁ, গুনগুনিয়ে যা (১)
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৫৯
গঙ্গা গঙ্গার তরঙ্গে প্রাণ পদ্ম ভাসাইলাম রে    
গঙ্গা
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
নির্মলেন্দু চৌধুরী or  Salil ?
১৯৬০
রাত কুহেলি ছড়ানো
রায় বাহাদুর
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬১
দূর দূর দূর থেকে যায় সে গো
রায় বাহাদুর
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬১
আহা কি রূপ! মরি চঞ্চল চিত্তে উদ্বেল
রায় বাহাদুর
মৃনাল চক্রবর্তী+ সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬১
ওগো সবই পেয়েছি তবু
রায় বাহাদুর
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬১
বন্ধ চোখে মোর দাও আলো
পঙ্কতিলক
সবিতা চৌধুরী
সুবীর হাজরা
সুধীন দাশগুপ্ত
১৯৬১
শোন্ শোন্ শোন্ বলি ভাই
স্যরি ম্যাডাম
মান্না দে+ সবিতা চৌধুরী
তেজোময় গুহ
বেদ পাল
১৯৬২
মনোবীণায় এখনি বুঝি

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬২
এনে  দে এনে দে ঝুমকা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬২
ঘুম আয়  ঘুম আয় আয় ঘুম আয় রে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৩
না না না যেও না চলে
আকাশবাণী
(রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৩
ঝিলমিল ঝাউয়ের বনে ঝিকিমিকি

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৩
যা যা যা, যা যা, যা বাঁশি  দূরে
লালপাথর
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৪
ডেকো না মোরে ডেকো না গো আর
লালপাথর
শ্যামল মিত্র+ সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৪
মন হারায়ে যদি যায় যাক না
অয়নান্ত
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৪
পথে যাব না যাব না কুসুম ছড়াবো না

সবিতা চৌধুরী
সুধীন দাশগুপ্ত
সুধীন দাশগুপ্ত
১৯৬৪

এলোমেলো হাওয়ায়
তা'হলে
সবিতা চৌধুরী
সুধীন দাশগুপ্ত
সুধীন দাশগুপ্ত
১৯৬৪
সাতরঙা সেই পাখি
তা'হলে
সবিতা চৌধুরী
সুধীন দাশগুপ্ত
সুধীন দাশগুপ্ত
১৯৬৪
কিছু কথা আছে শোনো গো

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৫
যা রে যা আমার আশার ফুল ভেসে যা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৫
ঘুম ঘুম ঘুমন্ত

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৬
লাগে দোল, লাগে দোল, লাগে দোল পাতায় পাতায়

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৬
মিটি মিটি তারারা নীল নীল আকাশে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৭
বোলো না ভুলিতে বোলো না গো আর

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৭
সুনয়নী সুনয়নী আর পথে যাইও না

নির্মলেন্দু চৌধুরী+
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৭
চৈতালি দিনে, বৈশাখী দিনে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৮
যা রে যা যা মন পাখি

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৮
বৌ কথা কও বলে পাখি আর ডাকিস না

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৯
মন ময়ূরী ছড়ালো পেখম (১)
আকাশবাণী ( মাসের গান)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৯
শুধু তোমারি জন্য সুর তাল (১)
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৯
কেন যে মন এমন কেমন করে
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৯
মন ময়ূরী ছড়ালো পেখম  তারি সোনালী আকাশে
আকাশবাণী ( মাসের গান)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৬৯
আর গান গেয়ে কী হবে বলো      

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
আলোর পথযাত্রী (দ্বিতীয় প্রকাশ)

মান্না দে+সবিতা চৌধুরী+অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
আমি কী বলি, বলোনা সজনী

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
কিছু কিছু কথা আছে কওয়া যায় না
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
আমি চলতে চলতে থেমে গেছি (১)
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
মানবো না এই বন্ধনে (১)

মান্না দে+সবিতা চৌধুরী+বম্বে ইয়ুথ কয়ার
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭১
এই দেশ এই দেশ এই আমার দেশ (১)
আকাশবাণী
মান্না দে+সবিতা চৌধুরী+বম্বে ইয়ুথ কয়ার
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭২
প্রজাপতি প্রজাপতি আমার ইচ্ছা হয়ে বনে বনে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭২
যদি বলি সব ছেড়ে আমার কাছে চলে এসো

সবিতা চৌধুরী
সুহাস চৌধুরী
সুহাস চৌধুরী
১৯৭২
সখী আর আমি আর যাবো না তো যমুনায়

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭২
ফিরে আয় ফিরে আয়, ঘরে ফিরে আয়
রক্তাক্ত বাংলা (বাংলাদেশ)
মান্না দে+সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭২
মা ঝাড়ু মা, ঝাড়ু মেরে
মর্জিনা আবদাল্লা
সবিতা চৌধুরী+ অনুপ ঘোষাল
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭২
গুরু গুরু মেঘের মন্দ্রবাহারে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৩
ভালো লাগে নাভালো লাগে না, কিছু আর

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৩
নয়ন বিহীন চোখে  স্মৃতিরা চেয়ে থাকে (১)
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৫
সাজনা সাজনা পূজোর বাজে বাজনা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৫
আমার পদ্মপাতার দিন

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৫
যা যা যা মুখ ধুয়ে আয় 
দম্পতি
মান্না দে+সবিতা চৌধুরী
পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়
ভূপেন হাজারিকা
১৯৭৬
ঢেউ লেগেছে মনে বেদনার

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৬
সন্ধ্যা, নেমে এলো যে সন্ধ্যা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৬  (1973?)
তুমি কি কখনো সেই গান শোনো

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
বিশ্বপিতা তুমি হে প্রভু আমাদের প্রার্থনা এই শুধু
সিস্টার
সবিতা চৌধুরী+অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
তাইরে নাইরে নাতানা নানা না
সিস্টার
সবিতা চৌধুরী+অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
আমাকে প্রশ্ন কোরো না

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
এই তো আমি আবার এসেছি

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
যাও তবে যাও, আর কখনো শুনবে না

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
ধ্যাততেরি মারো গুলি
কবিতা
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৭
পারবো না কিছুতেই, পারবো না তোমাকে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৮
না না নাযেতে গো দেব না

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৮
() ধিনাক ধিন তাক নাধিন মন আমার 


সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
দূরে দূরে থেকোনা আর

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
সুর খুঁজছি, সুর খুঁজছি
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
নাম শকুন্তলা তার, যেন বৃন্তচ্যুত ফুলভার
শ্রীকান্তের উইল
সবিতা চৌধুরী+ কে.যে. য়েশুদাস 
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
ছুকছুক ছুকছুক রেলগাড়ি চলে যায়
শ্রীকান্তের উইল
মান্না দে+সবিতা চৌধুরী+অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
ঝিম ধরানো, হিম ভরানো, স্বপ্ন জড়ানো
জীবন যে রকম
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
ঝিমভরা রোদে
জীবন যে রকম
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
তেরে তুম তানা, তুম তানা নানা নানা
জীবন যে রকম
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
মন আমার হল কেন যে
আকাশবাণী (রম্যগীতি)???
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৭৯
কেন মন কেমন করে এমন বাদলের সাঁঝে
রুপালি সৈকতে (বাংলাদেশ)
শ্যামল মিত্র+ সবিতা চৌধুরী


 ১৯৭৯
নাও গান ভরে, নাও প্রাণ ভরে, চলো যাই যেখানে প্রান্তর

সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
আর কিছু নাই মনে বিস্মরণে ক্ষনে ক্ষনে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
এই বাগানে ফুল তোলা মানা
ব্যাপিকা বিদায়
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
হে ধিনাক ধিনাক ধিন, তাক ধিনাক তাধিন ধিন ধিনারে
ব্যাপিকা বিদায়
সন্তু মুখোপাধ্যায়+ সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
কানামাছি ভোঁ ভোঁ
পরবেশ
সবিতা চৌধুরী+ পঙ্কজ মিত্র+অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
ওরে মন, গুনগুন গুনগুন সারাদিন
পরবেশ
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮০
হেই সামালো, হেই সামালো, হেই সামালো ধান হো  (২)

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
যত দিন ছিলে কাছে মিলে মিশে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
আলোর পথযাত্রী (৩)

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
ঢেউ উঠছে, কারা টুটছে, আলো ফুটছে, প্রাণ জাগছে

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
আমার প্রতিবাদের ভাষা, আমার প্রতিরোধের আগুন (২)

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
মানবো না এই বন্ধনে (২)
ক্যালকাটা ইয়ুথ কয়ার
সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
আমাদের নানান মতে নানান দলে দলাদলি (২)

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
গৌরীশৃঙ্গ তুলেছে শির

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
মোদের দেশবাসীরে (২)

সবিতা চৌধুরী+ মন্টু ঘোষ+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
সখী আর আমি, আর যাব  না

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
দাঁড়াও আমি ঠিক করেনি যতেক বোঝা পড়া 

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
আর কিছু নেই বলার

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
  মনকে বেঁধে ধরে তো যায় না রাখা

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১
সহন সঘন বাদল গগনে গরজে
আকাশবাণী
(রম্যগীতি)????
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮১ ?
প্রতিদিন প্রতিক্ষণ সাধারণ জীবন
আকাশবাণী
(রম্যগীতি)????
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮২
আরো দূরে যেতে হবে

সলিল চৌধুরী+ সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮২
তোমার বুকে খুনের চিহ্ন খুঁজি (২)

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮২
সূর্যের আলো এসে ঘাসে পড়ে

অন্তরা চৌধুরী+ সঞ্চারী চৌধুরী+ সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮২
একটু চুপ করে শোনো

সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮২
আমি সবার আগে মানুষ
আকাশবাণী (রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৪
কোন এক বনের পশুর কথা তোমায় শোনাই শোনো
প্রতিজ্ঞা
অন্তরা চৌধুরী+ সবিতা চৌধুরী+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৫
মন কেন উথালি পাথালি
প্রতিজ্ঞা
সবিতা চৌধুরী+ সুরেশ ওয়াডকর
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৫
কন্ কন্ কন্ কাঁকন তুমি বেজোনা এখন
দেবীকা
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৫
তৃষিত নয়নে এসো, তাপিত হৃদয়ে এসো
দেবীকা
সবিতা চৌধুরী+ সাগর সেন
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৫
বসে বসে কেটে গেল, কত নদী বয়ে গেল
দেবীকা
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৫
যদি না আসতে ভালোবাসতে
জীবন
দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়+ সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৬
কি জানি কেন মন উথাল পাথাল
আকাশবাণী ( মাসের গান)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৭
দু চোখে আশার নদী ছল ছল
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৭
ভাঙা ঘরে বরষা 

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৮৮  (১৯৮২ ?)
জেগে জেগে স্বপ্ন দেখার যে দিন ছিল
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৯০
এসো এসো, এসো এসো, এসো এসো নববর্ষ
দূরদর্শন (কলকাতা)
সলিল চৌধুরী+ সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী+ সঞ্চারী চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৯২
এসো আজ এই শুভদিনে
দূরদর্শন (কলকাতা)
দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়+ সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী+ অন্যরা
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৯৩
কত ঋতু আসে যায়
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
১৯৯৩
কিছু যেন ভালো নাহি লাগে
আকাশবাণী (রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
???
শুধু তোমারি জন্য সুর তাল আর গান বেঁধেছি
আকাশবাণী (রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
তোমার মালা থেকে এক বাসি ফুল
আকাশবাণী (রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
দিলীপ রাই
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
কে ঢেউ জাগালে আজ
আকাশবাণী
সবিতা চৌধুরী

সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
অলি আর গুন্ গুন্ গুন্ গুন্ গাহে না

সবিতা চৌধুরী
রতন দাস
অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
জানা নেই
জীবন যেন কয়েক পাতার

সবিতা চৌধুরী
শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
ভূপেন হাজারিকা
জানা নেই
না না না আজ না, কোনো কাজ না

সবিতা চৌধুরী
শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
ভূপেন হাজারিকা
জানা নেই
সারারাত চাঁদের আলোয়
আকাশবাণী
(রম্যগীতি)
সবিতা চৌধুরী
সুহাস চৌধুরী
সুহাস চৌধুরী
জানা নেই
ফাগুন তোমায় জানালো আমন্ত্রণ

সবিতা চৌধুরী
জানা নেই
জানা নেই
জানা নেই
অন্তর মন্দিরে যাই চলো ফিরে
আকাশবাণী
(সংগীতাঞ্জলি)
সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
নমি সূর্য
আকাশবাণী
(সংগীতাঞ্জলি)
সবিতা চৌধুরী
জানা নেই
জানা নেই
জানা নেই
খুকুমনিগো সোনা, বলোনা বলোনা

সবিতা চৌধুরী+ অন্তরা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
কিছু কথা আছে শোনো গো প্রাণ দিয়ে

সবিতা চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
সলিল চৌধুরী
জানা নেই
তুমি এখন আমার মনে
আকাশবাণী

সবিতা চৌধুরী
জানা নেই
জানা নেই
জানা নেই
নানান সূত্র থেকে তথ্য নিয়ে ওপরের তালিকা বানানো হয়েছেভুল থাকাটা আশ্চর্যের কিছু না - - সঠিক তথ্য পেলে ভুল-ভ্রান্তি সংশোধন করে নেব। অনেক গান ২-৩ বার প্রচার পেয়েছে, কখনো আকাশবাণীতে, কখনো রেকর্ড/ক্যাসেট/সিডি'র মাধ্যমে, কখনো আবার গানের বাণী বা শিল্পীর পরিবর্তনে।ওপরের তালিকায় কোনো গান সবিতা চৌধুরী যখন প্রথম গেয়েছিলেন, সেই সনের উল্লেখ আছে, সেই গান আগে/পরে অন্য কেউ গেয়ে থাকতেও পারেন:  (১)প্রথম প্রকাশ  (২)দ্বিতীয় প্রকাশ  (৩) তৃতীয় প্রকাশ।